এই পোস্টে আমরা জানবো ৭ম শ্রেনীর বিষয় জীবন ও জীবিকা এর পঞ্চম অধ্যায়, আমার জীবন আমার লক্ষ্য সম্পর্কে।
দলগত কাজ:
ঈশানের গল্পটি ভালোভাবে পড়ো। ঈশানের আচরণে কেন পরিবর্তন এল, তা দলগতভাবে আলোচনা করে ক্লাসে নিজেদের মতামত ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ঈশান হাসিখুশি মুখের একটি ছেলে। পড়াশোনায় তার মন বসে না। তবে বিদ্যালয়ের কাজে তার অনেক আগ্রহ। একদিন শিক্ষক ঈশানের মনমরা রূপ দেখে অবাক হন। তিনি তার কাছে জানতে চাইলেন, ‘তার মন খারাপ কেন?’ ঈশান বলল, ‘স্কুলে আসার পথে একটি কুকুরকে পানি খাওয়াচ্ছিলাম। এটা দেখে পরিচিত একজন বলেছে, আমাকে দিয়ে নাকি কিচ্ছু হবে না।’ শিক্ষক অনেক ভেবেচিন্তে তার জন্য একটা ছক বানালেন। ঈশানকে বললেন, এটি তুমি নিজে পূরণ করবে। ঈশান এটি পূরণ করতে গিয়ে খুব মজা পেল। শিক্ষক ছকটি পর্যবেক্ষণ করে বুঝলেন, ঈশানের প্রাণীর প্রতি অন্যরকম ভালো লাগার অনুভূতি রয়েছে। প্রাণীদের খাওয়াতে এবং পরিচর্যা করতে তার খুব পছন্দ। তাই শিক্ষক প্রাণীর ওপর কিছু বই ঈশানকে বাড়িতে পড়ার জন্য দিলেন। ভবিষ্যতে প্রাণিবিদ্যা নিয়ে উচ্চ শিক্ষালাভ করলে জীবনে ভালো করবে। তার আগ্রহের বিষয়ের প্রতি চর্চার ফলে ঈশানের আচরণে পরিবর্তন দেখা যায়। এভাবে ঈশানের আচরণে একটা পরিবর্তন এল।
ছক ৫.১ : নিজেকে জানা
উত্তর:
পছন্দের কাজ | কাজটি করতে যা যা প্রয়োজন হয় | গত দুই মাসে কতবার কাজটি করেছি | কাজটি করতে গিয়ে কী কী বাধা/সমস্যা/চ্যালেঞ্জে পড়েছি | কাজের মান নিয়ে মতামত |
ফুল বানানো (উদাহরণ) | কাচি, রঙিন কাগজ, আঠা , স্টিলের তার, শক্ত সরু কাঠি, সুতলি। | ৩/৪ বার | শেখার মতো হাতের কাছে কোনো বই পাইনি, শেখানোর মতো পাশে কেউ নেই, ইউটিউব দেখে শেখার সুযোগ পাইনি। | বাড়িতে কেউ কেউ প্রশংসা করেছে। |
১ ব্যাট বানানো | কাঠ, করাত, আঠা, সুতলি, রং | ২/৩ বার | কাঠ সুন্দর মতো কাটতে পারিনি। | বন্ধুরা অনেক প্রশংসা করেছে। |
২. হাত পাখা | তালপাতা, মোস্তাক পাটি (বেতগাছ), ছুরি, চিকন তার, রং | ৩/৪ বার | দেখিয়ে দেওয়ার মতো বড় কেউ ছিল না। | বাড়িতে মা-বাবা প্রশংসা করেছেন। |
৩. ছবি আঁকা | কাগজ, পেন্সিল, কলম, রং, তুলি, ক্যানভাস; ইরেজার, স্কেল, বোর্ড ক্রিপ ইত্যাদি। | ৪/৫ বার | তাড়াহুড়ো করে কাজটি শেষ করেছি। কালার কম্বিনেশন একটু হালকা হয়েছে। | বাড়িতে মা-বাবা প্রশংসা করেছেন। শিক্ষক বলছেন রং ব্যবহারে আরও যত্নশীল হতে হবে। |
সহপাঠীর মতামত: প্রথম সহপাঠীর ছবি আঁকার কাজটিতে আগ্রহ ও যোগ্যতা দুটি খুঁজে পাওয়া যায়। তার ছবি আঁকার কাজ দেখে আমরাও নিজের পছন্দের কাজের প্রতি অনুপ্রাণিত হচ্ছি। |
ছক ৫.২ : অতীত ও বর্তমানের পছন্দ
উত্তর:
আগে আমি যা যা করতে পছন্দ করতাম। ভালোবাসতাম। | ক্রিকেটার, পাইলট, ফ্যাশন ডিজাইনার, পুলিশ |
এখন আমি যা যা করতে পছন্দ করি / ভালোবাসি। | ডাক্তার, ফটোগ্রাফার, আর্টিস্ট, গোয়েন্দা |
আমার পছন্দের ধরন বদলে যাওয়ার কারণ। | পায়ে বড় ধরনে অপারেশন হওয়ার কারণে পছন্দের ধরন বদলাতে হলো। |
পারিবারিক সহায়তা বা সমর্থন কোনটাতে আছে? | যেহেতু আমি দুর্ঘটনায় পড়েছিলাম, তাই পারিবারও আমাকে সমর্থন করেছে গোয়েন্দা হওয়ার। |
নিজের জন্য পেশা নির্বাচন
উত্তর:
বর্তমানের আমি আমার পছন্দ: গোয়েন্দা আমার আগ্রহ: গোয়েন্দাগিরি আমার যোগ্যতা:বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিমিনোলজি ভর্তি হওয়া, শারীরিকভাবে ফিট থাকা | আগামীর আমি: নিজেকে একজন দক্ষ গোয়েন্দা হিসেবে দেখতে চাইআমার কাছে গোয়েন্দা বিষয়টা খুব ইন্টারেস্টিং। গোয়েন্দা গল্পগুলো পড়তে বেশ মজার। ছোটবেলায় তিন। গোয়েন্দা, মাসুদ রানা পড়তে গিয়ে গোয়েন্দা হওয়ার স্বপ্ন দেখি। বিখ্যাত গোয়েন্দা চরিত্র শার্লক হোমস, ফেলুদা, কিংবা কিশোর পাশার নাম আমরা জানি। এরা কিন্তু সব গল্প-উপন্যাসের চরিত্র। যদি কেউ বলে একজন সত্যিকার গোয়েন্দার নাম বলো দেখি? আসলে গোপনে, চুপিসারে কাজ করেন বলেই এ মানুষগুলোর নাম আমাদের জানা হয় না। বইয়ের পাতায় গোয়েন্দাদের কাজটা যেমন রোমাঞ্চকর মনে হয়, বাস্তবেও কি তাই? হ্যাঁ, বাস্তবেও রোমাঞ্চ আছে। কখনো ছদ্মবেশ ধারণ করে, পরিচয় গোপন করে অভিযানে যেতে হয়। কখন দেয়াল টপকে, রাস্তাঘাট পেরিয়ে অপরাধীকে ধাওয়া করতে হয়। প্রতিটা শুঁটিনাটি সূক্ষ্মভাবে দেখে গোয়েন্দাদের সূত্র খুঁজে বের করতে হয়।’ এভাবেই গোয়েন্দারা কাজ করে থাকে।গোয়েন্দা হতে হলে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা মাওলানা ভাসানী রিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের। ক্রিমিনোলজি বা অপরাধবিজ্ঞান বিষয়ে ভর্তি হতে হবে। বাংলাদেশে গোয়েন্দা হতে হলে পুলিশ বাহিনী হয়ে গোয়েন্দা বিভাগে যোগ দিতে হয়। ডিজিএফআই, ডিবি, সিআইডি, এনএসআই- এসব বিভাগে গোয়েন্দা হিসেবে যোগ দেওয়া যায়।গোয়েন্দা হতে হলে শারীরিকভাবে ফিট থাকতে হবে। সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা আর ধৈর্য লাগবে। শার্লক হোমসের একটা কথা আছে, ‘মস্তিষ্কটা হচ্ছে একটা ঘরের মতো। এখানে প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো রেখে অপ্রয়োজনীয়গুলো ফেলে দিয়ে জায়গা করে নিতে হয়।’ প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয় ভাবনা মিলে মাথায় জট বেঁধে গেলেই সমস্যা। তখন আর দক্ষ গোয়েন্দা হয়ে ওঠবে না। |
অভিভাবকের মন্তব্য | |
শিক্ষকের মন্তব্য |
দলগত কাজ
নিজেকে আবু ও শিলা ভেবে নাও। দলগত আলোচনার মাধ্যমে গল্পের হেড স্যারের স্বপ্ন পূরণের একটি পরিকল্পনা সাজাও।
উত্তর:
আবু ও শিলার আম বিতরণের কমিটি
মোট সদস্য-৭ জন
১. আমপাড়া- ১ জন
২. আম সংগ্রহ- ১ জন
৩. প্রতি ক্লাসে ১ জন প্রতিনিধি আম বিতরণ করবে: মোট ৫ জন (৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি)
কর্মপদ্ধতি:
গাছ থেকে আম পাড়া: একটি বাঁশের লগি সংগ্রহ করবে। লগির মাথায় দড়ি দিয়ে তৈরি জালের একটা ঠুসি বেঁধে নেবে। একসঙ্গে কয়েকটি আম ঠুসিতে ভরে তার পর আম নিচে নামাবে। এভাবে আম পাড়া হবে।
আম সংগ্রহ: এক জন ভালো এবং উপযুক্ত আমগুলো বাছাই করবে এবং ঝুড়িতে রাখবে।
আম বিতরণ: নির্বাচিত ৫ জন প্রতিনিধি তাদের ঝুড়িতে আম সংগ্রহ করবে। তারা নিজ নিজ ক্লাসের উপস্থিত শিক্ষার্থীদের সংখ্যা হিসাব করবে। পরে সে পরিমাণ আম নিয়ে ক্লাসে যাবে। শিক্ষার্থীর হাতে যাতে আম পৌঁছে দেবে উত্ত কমিটি। এভাবে আবু এবং শিলার কমিটি দ্বারা হেড স্যারের স্বপ্নের সুন্দর বাস্তবায়ন ঘটবে।
আবু ও শিলা তাদের দুজনের সামর্থ্য (S). তাদের দুর্বলতা (W), কাজটি সুষ্ঠুভাবে করার ক্ষেত্রে সুযোগ (০) এবং চ্যালেঞ্জ (T) গুলো খুঁজে বের করি-
উত্তর:
সামর্থ্য –————– √ দায়িত্ব পালনে আন্তরিকতা √ সবাইকে ভালো রাখার মানসিকতা √ বুদ্ধিমত্তা √ সৃজনশীলতা √ মোহনীয় ব্যক্তিত | দুর্বলতা –———— √ অতিরিক্ত চঞ্চলতা √ সঠিক সময়ে কাজ না করা √ নেতৃত্ব দানে দুর্বলতা √ সমজাতীয় কাজ পূর্বে সম্পাদনের অনভিজ্ঞতা √ সঠিক পরিকল্পনার অভাব |
সুযোগ –————- √ স্কুলে জনপ্রিয়তা √ স্কাউট শিক্ষক তাদের পাশে থাকার নিশ্চয়তা √ সহপাঠীদের আন্তরিকতা √ বহুমুখী-অভিজ্ঞতা | চ্যালেঞ্জ –———– √ পুরো স্কুলের সকল শিক্ষার্থীর মধ্যে আম বিতরণ √ নেতৃত্ব দানে অন্য যোগ্য সহপাঠী √ সমপরিমাণে আম বিতরণ √ গুণগত মানসম্পন্ন আম বিতরণ √ আম গ্রহণের সময় হৈ চৈ করা |
মেরিনার চরিত্রে নিজেকে কল্পনা করে নিচের ছকটি দলগত আলোচনার মাধ্যমে পূরণ করো।
উত্তর:
প্রথম বছরের জন্য (স্বল্পমেয়াদি) আমাদের পরিকল্পনা ( বুটিক ব্যবসা) | প্রথমেই ছোট পরিসরে কাজ শুরু। কয়েক মাস নিজ বাড়িতেই প্রশিক্ষণ। কাপড় কাটা, সেলাই, এম্রয়ডারি, ব্লক প্রিন্ট, চুমকি-পুঁতির ধারণা গ্রহণ। বুটিকের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ। যেমন- টেইলারিং মেশিন, কাঠের ডাইস, রং, বিভিন্ন ধরনের সুই-সুতা, কাপড় প্রভৃতি। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের কাজের অর্ডার নেওয়া। |
পরবর্তী ৫ বছরের জন্য (মধ্যমেয়াদি) আমাদের পরিকল্পনা | নতুন নতুন রুচিসম্মত পোশাক সরবরাহ। পত্রিকা, ম্যাগাজিন এমনকি টিভিতেও বিজ্ঞাপন দেওয়া। ঈদ, নববর্ষসহ বিভিন্ন উৎসবেও সারা দেশে পোশাক সরবরাহ। তখন ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মাধ্যমে ব্যবসা সম্প্রসারণ করা। দেশের বিভিন্ন জায়গায় সারা দেশে শো-রুম দেওয়া। অভিজ্ঞ তাঁতিদের সঙ্গে যোগাযোগ। |
বিদেশে রপ্তানির জন্য (দীর্ঘমেয়াদি) আমাদের পরিকল্পনা | প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করা। ক্রেতাদের সন্তুষ্টি রাখতে পারলে বিদেশে পোশাক ভালো চলবে। কম দামে ভালো ও আধুনিক মানের পোশাক সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে বিদেশে পোশাক রপ্তানি। |
উক্ত পরিকল্পনার একটি করে সামর্থ্য, দুর্বলতা, সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করো (আত্মপ্রতিফলন)। | সামর্থ্য: সৃজনশীলতা দুর্বলতা: স্বল্প পুঁজি সুযোগ: পোশাকের নতুনত্ব আনয়ন চ্যালেঞ্জ: ফ্যাশন ও রুচির পরিবর্তন |
শিক্ষকের মন্তব্য: | তোমার পরিকল্পনাটি ভালো হয়েছে। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য তোমাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। |
একক কাজ
উত্তর:
শূন্য হাতে বেরিয়ে পড়া হযরত এখন কোটিপতি
শেরপুরের হযরত আলীর সফল হওয়ার জীবন নদীর গল্প: হযরত আলী বললেন, ২০০১ সালের কথা। তাদের পরিবার খুব দরিদ্র। অভাবের সংসার। স্কুলে যাওয়া বন্ধ। তখন তিনি গ্রামের স্থানীয় কৃষকদের গমক্ষেত পাহারা দিতেন। বিনিময়ে তারা দিতেন দু-এক বেলা খাবার। ২০০১ সালে তার এক মামার সাথে ঢাকায় আসেন। মামা তাকে একটি মুদি দোকানে কাজ নিয়ে দেন। এরপর ২০০৬ সালে সেই দোকান বন্ধ হয়ে যায়। তখন আবার ৭ মাস বেকার থাকি। কি আর করা। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতাম। শুরু করি ফেরিওয়ালার কাজ। গলিতে গলিতে শাকসবজি, ফলমূল বিক্রি করা। এরপর আবার গার্মেন্টসে কাজ করেছি। ভালো লাগে না। পরবর্তীতে এক আত্মীয় থেকে ২০ হাজার টাকা ধার (ঋণ) নিয়ে ফলের পাইকারি ব্যবসা শুরু করি। এ থেকে কৃষি বাগানের ধারণা মাথায় আসে। এরপর ‘মা-বাবার দোয়া ফ্রুট গার্ডেন’ নামে একটি ফলের বাগান দাঁড় করাই। বর্তমানে হযরত আলী একজন সফল উদ্যোক্তা। তার রয়েছে প্রায় ৮০০ বিঘা জমির ওপর মিশ্র খামার। একজন সফল কৃষি উদ্যোক্তার পাশাপাশি তার আটা, ময়দা, তেলের ব্যবসা রয়েছে। সেখানেও শতাধিক কর্মী রয়েছেন। আজ হযরত আলী কোটিপতি।
স্বমূল্যায়ন
উত্তর: আমার লক্ষ্য : ক্রিকেটার হওয়া।
SWOT বিশ্লেষণ | |
আমার সামর্থ্য (Strength) –—————————– ✓ শারীরিক সুস্থতা ✓ ফিটনেস ✓ নিয়মানুবর্তিতা ✓ আত্মবিশ্বাস | আমার দুর্বলতা (Weakness) –———————————- ✓ ভিন্ন পরিবেশে খাপ খাওয়াতে না পারা। ✓ খেলার নিয়ম সম্পর্কে আংশিক ধারণা ✓ বিচলিত হয়ে যাওয়া ✓ রেগে যাওয়া |
আমার সুযোগ (Opportunity) –——————————– ✓ পরিবারের সমর্থন ✓ অনুশীলনের জন্য কাছাকাছি মাঠ ✓ ক্রিকেট একাডেমিতে ভর্তি ✓ ক্রিকেটার আত্মীয় ✓ একাডেমির সুব্যবস্থাপনা | আমার চ্যালেঞ্জ (Threats) –———————————- ✓ সহপাঠীদের তীব্র প্রতিযোগিতা ✓ পড়াশোনার পাশাপাশি সময়ের স্বল্পতা ✓ দলীয় প্রভাব ✓ যোগ্য কোচের অভাব |
আমার নমুনা উত্তর:
■ এই অধ্যায়ের যেসব বিষয় আমাকে আরও ভালোভাবে জানতে হবে তা লিখি-
১. আত্মজিজ্ঞাসার মাধ্যমে নিজেকে জানার চেষ্টা করবো।
২. জীবনের লক্ষ্য নিয়ে বিতর্কে অংশগ্রহণ করবো।
৩. এলাকার/পরিবারের কারো সফলতার কাহিনি পর্যালোচনা করে জীবন নদীর ধাপ অঙ্কন করবো।
■ যে কাজগুলো নিয়মিত চর্চা আমাকে চালিয়ে যেতে হবে সেগুলো লিখি-
১. নিজের অতীত ও বর্তমানের পছন্দের তুলনা করে নিজেকে যোগ্য করে তুলব।
২. পেশা নির্বাচন করে লক্ষ্যে পৌছানোর পরিকল্পনা চালিয়ে যাব।
৩. লক্ষ্য পৌঁছানোর পরিকল্পনার বিশ্লেষণ করব।