এই পোস্টে আমরা জানবো ৭ম শ্রেনীর বিষয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা এর ষষ্ঠ অধ্যায়, আমি হব আমার স্থপতি সম্পর্কে।
আমার সুপার পাওয়ার
উত্তর:
√ আশাবাদী
√ ধৈর্য
√ সম্মান
√ ওয়াদা পালনকারী
√ চিন্তাশীল
√ সহিষ্ণুতা
অনুভূতি চিহ্নিতকরণ
উত্তর:
আমার মানসিক চাপ ও ভয়ের অভিজ্ঞতা
উত্তর:
আমার মানসিক চাপ ও ভয়ের অভিজ্ঞতা |
কোন কোন বিষয়ে বা পরিস্থিতিতে আমার মানসিক চাপ ও ভয় হয়: i. যেকোনো পরীক্ষার পূর্বে আমি মানসিক চাপে থাকি। ii. পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের দিন মানসিক চাপ হয়। iii. রাতের অন্ধকারে একা থাকলে ভয় হয়। iv. পিতা-মাতার মধ্যে কলহ সৃষ্টি হলে ভয় ও মানসিক চাপ হয়। |
যখন মানসিক চাপ ও ভয় হয় তখন আমি কী করি:অনেকসময় মানসিক চাপ থেকে বিরত থাকতে কৌতুক বা হাস্যরসাত্মক গল্পের বই পড়ি। ভয় ও মানসিক চাপ হলে পরিবারের সদস্য অথবা বন্ধুদের সাথে সময় কাটাই অথবা টেলিভিশনে পছন্দের কিছু দেখার চেষ্টা করি। |
বন্ধু ও কাছের মানুষের মানসিক • চাপ ও ভয়ের অভিজ্ঞতা
উত্তর:
মানসিক চাপ ও ভয়ের অভিজ্ঞতা | মানসিক চাপ ও তয় হলে তারা কী করে |
তারা কখন মানসিক চাপ অনুভব করে? i. পারিবারিক বিরোধ দেখা দিলে। ii. অতিরিক্ত পরিমাণ কাজ পড়ে থাকলে। iii. পাঠ্যবিষয়ক চাপ থাকলে। iv. প্রয়োজনের চেয়ে কাছে কম অর্থ থাকলে। v. কোনো কাজে সফল না হলে। | মানসিক চাপ হলে তারা কী করে? i. মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে, তাই ঘনকে শত্রু রাখার চেষ্টা করে। ii. বিনোদনমূলক কার্যকলাপে নিজেদের ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করে। iii. একা না থেকে কারো সাথে গল্প করা বা আড্ডা দেওয়ার মাধ্যমে চাপ কমায়। |
তারা কখন ভয় অনুভব করে? i. রাতের অন্ধকারে অপরিচিত স্থানে চলতে। ii. অনেক উঁচু ভবন থেকে নিচের দিকে তাকালে। iii. সিনেমা ও নাটকের ভয়ঙ্কর মুহূর্তের দৃশ্য দেখে। iv. দুঘটনা ঘটেছে এমন স্থানে রক্তাক্ত শরীর পড়ে থাকা দেখলে। | ভয় হলে তারা কী করে? i. ভয় পাওয়ামাত্র উত্তেজিত না হয়ে নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করো। ii. ভয়ের কারণ চিহ্নিত করে তার মুখোমুখি যওয়ার চেষ্টা করে। iii. লম্বা-নিঃশ্বাস নেয়। iv. কোনোকিছুতে ভয় পেলে তা চেপে না রেখে আপনজনদের কাছে সে ব্যপারে বলে। |
রাগের অভিজ্ঞতা
উত্তর:
কেউ রেগে আছে তা আমি কীভাবে বুঝি | তখন আমি কী করি |
i. রেগে থাকা ব্যক্তি চোখ বড় বড় করে তাকায়। ii. স্বাভাবিকের চেয়ে জোরে বা চিৎকার করে কথা বলে। iii. অনেকসময় মুখমণ্ডল লাল হয়ে যায়। iv. চেহারা শক্ত হয়ে যায়। v. কপাল কুঁচকে যায়। | i. রেগে থাকার কারণ জানতে চাই। ii. যতটা সম্ভব কম কথা বলার চেষ্টা করি। iii. রাগের কারণ চিহ্নিত করতে পারলে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করি। iv. কিছুক্ষণের জন্য একা থাকার পরামর্শ দেই। |
আমার রাগের অভিজ্ঞতা
উত্তর:
আমার রাগের অভিজ্ঞতা | ||
রাগের ঘটনা বা পরিস্থিতি | কীভাবে রাগ প্রকাশ করি | আমি যেভাবে রাগ প্রকাশ করি, তা নিয়ে কি আমি সন্তুষ্ট? এতে কি আমার সমস্যার সমাধান হয়? |
আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কেউ কিছু করলে, পহন্দের কোনোকিছু না পেলে, কোনো কাজে ব্যর্থ হওয়ার পর সে বিষয়ে কেউ বিদ্রূপ করলে। | রেগে গেলে আমি স্বাভাবিকের চেয়ে জোরে অর্থাৎ চিৎকার করে কথা বলি। আমার চোখ লাল হয়ে যায় এবং হাত মুষ্টিবদ্ধ করি। তখন চোখ বড় বড় করে তাকাই এবং আশেপাশে হাতের কাছে যা পাই তা ভাঙচুর করি। | আমি যেভাবে রাগ প্রকাশ করি তাতে আমি কখনোই সন্তুষ্ট হতে পারি’ না। রাগ করার পর আমার সমস্যা সমাধান তো হয় না বরং নিজের কোনো না কোনো ক্ষতি করে ফেলি। |
রাগের বহিঃপ্রকাশ সম্পর্কিত সাক্ষাৎকার
উত্তর:
সাক্ষাৎকার: ১ (বন্ধুর সাক্ষাৎকার)
তুমি কী এমন কোনো ঘটনা মনে করতে পারো যখন তুমি রেগে গেছ? | তখন তুমি কী চিন্তা করছিলে? | রেগে গিয়ে তুমি তখন কি করেছ? | এরকম আচরণ করে তোমার কেমন লেগেছে? | রাগের সময় অন্য কেউ যখন কথা বলতে আসে তখন তোমার কেমন লাগে? | এই আচরণটি করে কী তোমার সমস্যার সমাধান হয়েছে? |
ঘটনা-১: ক্রিকেট খেলায় পরাজিত হলে প্রতিপক্ষের এক বন্ধু ঠাট্টা ও বিদ্রুপ করায় রেগে গিয়েছিলাম। | তখন নিযেকে অনেক নিরীহ মনে হয়েছিল এবং চিন্তা করেছিলাম খেলায় যদি পরাজিত না হতাম। | রেগে গিয়ে আমি তার গায়ে হাত তুলি এবং তার সাথে অনেক খারাপ আচরণ করি। | প্রথমে খারাপ না লাগলেও পরে অনেক খারাপ লেগেছে এবং অনুতপ্ত হয়েছি। | রাগের সময় অন্য কেউ কথা বলতে আসলে রাগের মাত্রা বেড়ে যায়। | এমন আচরণ করে সমস্যার সমাধান না হয়ে নতুন সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। |
ঘটনা-২: বৃষ্টির দিনে স্কুলে আসার সময় রাস্তা দিয়ে একটি গাড়ি জোরে যাওয়ায় রাস্তায় জমে থাকা কাদা ও পানি এসে আমার শরীরে পড়ায় আমি রেগে গিয়েছিলাম। | প্রথমেই মাথায় চিন্তা এসেছিল এমন নোংরা অবস্থায় কীভাবে স্কুলে যাব। | রেগে গিয়ে আমি অনেক গালি দিয়েছি এমনকি গাড়িকে লক্ষ করে ঢিল ছোড়ার চেষ্টা করেছি। | এমন আচরণ করে অনেক খারাপ লেগেছে কারণ, পরে বুঝতে পেরেছি ঘটনাটি ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটে নাই। | রাগের সময় কেউ কথা বললে বিরক্ত লাগে। | এই আচরণটি করে সমস্যার সমাধান হয় নাই। |
সাক্ষাৎকার: ২ (পরিবারের একজন সদস্যের সাক্ষাৎকার)
তুমি কী এমন কোনো ঘটনা মনে করতে পারো যখন তুমি রেগে গেছ? | তখন তুমি কী চিন্তা করছিলে? | রেগে গিয়ে তুমি তখন কি করেছ? | এরকম আচরণ করে তোমার কেমন লেগেছে? | রাগের সময় অন্য কেউ যখন কথা বলতে আসে তখন তোমার কেমন লাগে? | এই আচরণটি করে কী তোমার সমস্যার সমাধান হয়েছে? |
ঘটনা-১: অফিসের কলিগ তার কাজে ভুল করে সেই ভুলের দায়ভার আমার উপর চাপিয়ে দিলে আমি রেগে যাই | তখন আমি মনে মনে ভেবে বের করার চেষ্টা করছিলাম আসলে ভুলটা কার | রেগে গিয়ে তার সাথে আমি খারাপ আচরণ করি। | এরকম আচরণ করে প্রথমে খারাপ না লাগলেও পরবর্তীতে সে ক্ষমা চাওয়ায় আমার খারাপ লেগেছে। | বিরক্ত লাগে। | এই আচরণটি করে সমস্যার সমাধান হয়েছে। |
ঘটনা-২: বাসে চেপে অফিলে যাওয়ার সময় বাসের কন্ট্রাকটর বাড়তি ভাড়া চাওয়ায় তার সাথে তর্কা- তর্কির এক পর্যায়ে আমি রেগে যাই। | আমি মনে মনে চিন্তা করেছিলাম প্রকাশ্যে এমন অপরাধমূলক কাজ কীভাবে করছে। | রেগে গিয়ে তাকে ভাড়া না দিয়ে বাস থেকে নেমে যাই। | এরকম অপরাধের বিপক্ষে দাঁড়াতে পেরে আমার ভালো লেগেছে। | রাগের সময় অন্য কেউ কথা বলতে আসলে রাগ আরও বেড়ে যায়। | এই আচরণটি করে সমস্যার সমাধান হয় নাই। |
সাক্ষাৎকার: ৩ (বন্ধু ও পরিবারের সদস্য হাড়া অন্য কারও সাক্ষাৎকার)
তুমি কী এমন কোনো ঘটনা মনে করতে পারো যখন তুমি রেগে গেছ? | তখন তুমি কী চিন্তা করছিলে? | রেগে গিয়ে তুমি তখন কি করেছ? | এরকম আচরণ করে তোমার কেমন লেগেছে? | রাগের সময় অন্য কেউ যখন কথা বলতে আসে তখন তোমার কেমন লাগে? | এই আচরণটি করে কী তোমার সমস্যার সমাধান হয়েছে? |
ঘটনা-১: আমি শ্রেণিতে ক্যাপ্টেন হিসেবে দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় আমার সহপাঠী আমার কথা না শুনে আমাকে রাগিয়ে তোলে। | আমি শ্রেণির ক্যাপ্টেন, আমার কথা কেন শুনবে না? | রেগে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে তার বিরুদ্ধে নালিশ করেছি। | এমন আচরণ করে আমার ভালো লেগেছে। | বিরক্ত লাগে। | হ্যা। সমস্যার সমাধান হয়েছে। |
ঘটনা-২: অন্য একজন সহপাঠী বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে আমার শ্রেণিশিক্ষক ভুল করে আমাকে বেত দিয়ে আঘাত করে। | আমি তখন মনে মনে নিজেকে অসহায় হিসেবে কল্পনা করছিলাম। | রেগে গিয়ে আমি কান্না করেছিলাম। | এরকম আচরণ করে আমার খারাপ লেগেছে। | খুবই খারাপ লাগে। | না। সমস্যার সমাধান হয় নাই। |
রাগের অভিজ্ঞতা ও আচরণ
উত্তর:
রাগের অভিজ্ঞতা | আচরণ |
i. মানসিক অসন্তুষ্টি। ii. দীর্ঘদিনের ইচ্ছের বিরুদ্ধে কাজ করা। iii. অগ্রহণযোগ্য বা অপছন্দের কোনোকিছু জোরপূর্বক গ্রহণ করা। iv. অর্থনৈতিক টানাপোড়া। v. ঈর্ষা। vi. সামাজিক অমর্যাদা’। vii. মতাদর্শের পার্থক্য। | i. স্বাভাবিকের চেয়ে জোরে বা চিৎকার করে কথা বলে। ii. চোখ বড় বড় করে তাকায়। iii. অনেক রেগে থাকলে কাঁদে। iv. ভাঙচুর করে কিংবা নিজের ও অন্যের ক্ষতি করে। v. অনেকসময় চুপ করে থাকে। vi. কেউ কথা বলতে আসলে বিরক্ত হয়। |
কেস পর্যবেক্ষণ
উত্তর:
কেস-১
প্রশ্ন: ‘ক’ ও তার বন্ধুরা যে আচরণ করেছিল তুমি কি তার সাথে একমত, নাকি একমত নও? কেন? |
উত্তর: ‘ক’ ও তার বন্ধুদের আচরণের সাথে আমি একমত নয়। কারণ কোনো কারণে কাউকে বিদূল ও হাসি-ঠাট্টা করলে সে অনেক কষ্ট পায়। সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়তে পারে। পরাজিত হওয়ার কারণে বিদ্রূপ করলে পরবর্তীতে খেলায় অংশগ্রহণ করতে অনুপ্রেরণা পাবে না এমনকি খেলা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারে। |
প্রশ্ন: তুমি ‘খ’ এর জায়গায় থাকলে কী করতে? |
উত্তর: ‘খ’ এর জায়গায় থাকলে আমিও তার মতো কষ্ট পেতাম। তবে বিদ্রূপ করাকে আমার পরবর্তী খেলার অনুপ্রেরণা হিসেবে নিতাম। পরবর্তীতে ‘ক’ এর বিপক্ষে জেতার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতাম। সুযোগ পেলে তাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করতাম যে, ঠাট্টা ও বিদ্রূপ করা ঠিক নয়। |
কেস – ২
প্রশ্ন : রহিমের প্রতি করিমের আচরণকে তুমি কীভাবে দেখছ? |
উত্তর: রহিমের প্রতি করিমের আচরণ মোটেও যুক্তিসংগত নয়। একজন তার প্রতিভাকে কাজে লাগাতেই পারে। করিম পিছিয়ে পড়ায় রহিমের প্রতি তার মনে হিংসা সৃষ্টি হয়েছে। রহিম যেহুেতু তার অনেক ভালো বন্ধু তাই তার পারদর্শীতার জন্য তাকে আরও অনুপ্রেরণা দেওয়া উচিত ছিল। |
প্রশ্ন: তুমির করিমের জায়গায় থাকলে কী করতে। |
উত্তর: আমি করিমের জায়গায় থাকলে অভিমান না করে গর্ব করতাম। রহিমকে তার পারদর্শীতার জন্য অনুপ্রেরণা দিতাম যেন সে আরও ভালো করতে পারে। এতে আমাদের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হবে। |
কেস – ৩
প্রশ্ন: ফাতিমা কেন পাখিটির মৃত্যু মেনে নিতে পারছিল না? |
উত্তর: পাখিটি ফাতিমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু হয়ে উঠেছিল। যেহেতু দিনের অধিকাংশ সময় সে পাখিটির সাথে কাটাত এবং পাখিটিকে নিয়ে তার অনেক পরিকল্পনা ছিল, তাই পাখিটির মৃত্যু সে মেনে নিতে পারছিল না। |
প্রশ্ন: এমন তিনটি পরিস্থিতির কথা লিখি যা আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। |
উত্তর: i. জন্ম; ii. মৃত্যু; iii. ভাগ্য। |
কেস – ৪
প্রশ্ন: মনিকার এই আচরণ কি তাকে ভবিষ্যতে ভালো ফল এনে দেবে? |
উত্তর: মনিকার এরূপ আচরণ ভবিষ্যতের জন্য ভালো কোনো ফলাফল দিতে পারে না। পড়াশোনায় অমনোযোগী হওয়ায় শিক্ষার ক্ষেত্রে তার অবনতি ঘটবে। |
প্রশ্ন: তুমি মনিকার জায়াগায় থাকলে কী করতে। |
উত্তর: আমি মনিকার জায়গায় থাকলে পরবর্তী পরীক্ষার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতাম। আমি কোন কোন বিষয়ে খারাপ করেছি, আমার দূর্বলতাগুলো খুঁজে বের করে আশানুরূপ ফলাফলের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতাম। |
দুঃখ/কষ্টের অভিজ্ঞতা ও ব্যবস্থাপনা
উত্তর:
দুঃখ/কষ্টের অভিজ্ঞতা | এ পরিস্থিতিতে কী করেছি |
একদিন স্কুল থেকে বাসায় ফিরে আমি দেখতে পাই আমার বাগানের কিন্তু পছন্দের ফুলগাছ কারো গবাদিপশু এসে খেয়ে ফেলেছে। এতে আমি অনেক কষ্ট পাই। | প্রথমে অনেক কষ্ট পেলেও নিজেকে মানিয়ে নিয়েছি। পরবর্তীতে আমার অন্যান্য গাছ যাতে কোনোকিছুতে খেতে না পারে সে জন্য শস্ত্র করে বেড়া তৈরি করেছি। |
পরিস্থিতি মোকাবিলার ফলপ্রসু দক্ষতা
উত্তর:
স্বাস্থ্যকর | স্বাস্থ্যকর নয় |
i. নিজের সাথে ইতিবাচক কথাবার্তা বলা। ii. বই পড়া। iii. ছবি আঁকা। iv. বন্ধুদের সাথে কথা বলা। v. খেলাধুলা করা। vi. প্রকৃতির সাথে সময় কাটানো। vii ঘাঁটতে যাওয়া। viii. গান শোনা। ix. স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করা। x. শরীরচর্চা করা। xi. নিজের অনুভূতি প্রকাশ করা। | i. অন্যকে অপমান করা। ii. অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে দেওয়া। iii. প্রতিশোধ নেওয়া। iv. সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া। v. চেঁচামেচি করা। vi. অতিরিক্ত ঘুমানো। vii. মাদক সেবন করা। viii. অন্যের সাথে দুর্ব্যবহার করা। ix. অতিরিক্ত বা কম খাওয়া। x. অপরকে হুমকি দেওয়া। xi. গভীর নিঃশ্বাস নেওয়া। |
সুপার পাওয়ারগুলো ব্যবহার বা চর্চার পরিকল্পনা
উত্তর:
√ রেগে গেলে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখা।
√ সদা সত্য কথা বলা।
√ ভয়কে জয় করা।
√ দুঃখ /কষ্টে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া।
√ কেউ ব্যক্তিগত কোনো কথা বললে তা গোপন রাখা।
√ কোন ঘটনার জন্য কাউকে বিদ্রুপ না করা।
আমার সুপার পাওয়ারগুলো ব্যবহার বা চর্চার পরিকল্পনা
উত্তর:
পরিস্থিতি বা ঘটনা | কোন সুপার পাওয়ার ব্যবহার করে পরিস্থিতি মোকাবিলা করব | সুপার পাওয়ার ব্যবহারে আমার অনুভূতি কী হতে পারে |
মানসিক চাপ ও ভয় | ভয়কে জয় করা | ভয় কমে যাবে। |
রাগ | রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখা | রাগ আপনা আপনি কমতে পারে |
দুঃখ-কষ্ট | দুঃখ-কষ্টে ধৈর্য ধারণ করা | দুঃখ কষ্টে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। |