রোদ, জল, বৃষ্টি – সমাধান | বিজ্ঞান – অনুশীলন বই | ষষ্ঠ অধ্যায় | ষষ্ঠ শ্রেণী 

রোদ, জল, বৃষ্টি - সমাধান | বিজ্ঞান - অনুশীলন বই | ষষ্ঠ অধ্যায় | ষষ্ঠ শ্রেণী

এই পোস্টে আমরা জানব ষষ্ঠ  শ্রেনীর, বিষয় বিজ্ঞান (অনুশীলন বই) এর ৬ষ্ঠ অধ্যায়, রোদ, জল, বৃষ্টি সম্পর্কে।

প্রশ্ন: আবহাওয়া কী?

উত্তর: আবহাওয়া বলতে স্বল্প সময়ের জন্য কোনো নির্দিষ্ট স্থানের বায়ুমন্ডলের অবস্থাকে বোঝায়।

প্রশ্ন: জলবায়ু কী?

উত্তর: জলবায়ু হলো কোনো স্থানের অনেক বছরের আবহাওয়ার একটি সামগ্রিক অবস্থা। 

প্রশ্ন: রোদ কী?

উত্তর: তাপ ও আলো আকারে সূর্য থেকে পৃথিবীতে আসা শক্তি। 

প্রশ্ন: গ্রিনহাউস কী?

উত্তর: শীতপ্রধান দেশে বিশেষ ধরনের কাঁচের তৈরি ঘরে কৃত্রিম উষ্ণ পরিবেশে শাকসবজি ও বিভিন্ন ফুল-ফলের চাষাবাদ করা হয়ে থাকে। কাঁচের তৈরি ঘরগুলোই গ্রিনহাউস নামে পরিচিত।

প্রশ্ন: বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কী?

উত্তর: পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার ঘটনাকেই বলা হয় বৈশ্বিক উষ্ণায়ন।

প্রশ্ন:অ্যাসিড বৃষ্টি কী? 

উত্তর: বৃষ্টির পানির সাথে অ্যাসিড জাতীয় উপাদান মিশ্রিত থাকলে তাকে অ্যাসিড বৃষ্টি বলে।

প্রশ্ন: দুইটি গ্রিনহাউস গ্যাসের নাম লেখো। 

উত্তর: কার্বন ডাইঅক্সাইড ও মিথেন।

প্রশ্ন: অ্যাসিড বৃষ্টির ফলে গাছের পাতার কী ক্ষতি হয়?

উত্তর: পাতার ওপর ছোপ ঠোপ দাগ দেখা যায়। 

প্রশ্ন: ওজোন স্তর কোন গ্যাস দ্বারা গঠিত?

উত্তর: ওজোন গ্যাস

সেশন ১

এসো আগামী এক সপ্তাহ বাসায় কাজ করি

যেভাবে আবহাওয়া বুঝি, যেমন- আকাশের রঙ, রোদ, বৃষ্টি, গরম, বাতারে গতি ইত্যাদির নোট রাখো নিচের সময়গুলোতে

তারিখ এবং বারসকাল ৮ টাদুপুর ১ টাবিকেল ৪ টাসন্ধ্যা ৬ টারাত ৯ টা
১০/০৩/২০২৩রোদ উঠেছে বাতাস নেইরৌদ্রোজ্জ্বল, বাতাস নেইরৌদ্রোজ্জ্বল, হালকা মেঘপরিচ্ছন্ন আকাশ, বাতাস নেইআকাশে মেঘনেই, বাতাসেরগতি কমেছে
১১/০৩/২০২৩রৌদ্রোজ্জ্বল, বেশ আর্দ্র, মৃদু শীতল বাতাসরৌদ্রোজ্জ্বল, মেঘলা কিছুটা ঠান্ডা বাতাস বইছেরৌদ্রোজ্জ্বল, ভেজা ও স্যাঁতসেঁতে, বাতাসের গতি কিছুটা কমপরিরষ্কার আকাশ, বেশ আর্দ্র, শীতল বাতাসপরিষ্কার আকাশ, আর্দ্রতা আরও বেড়েছে, বাতাসের গতি সামান্য কমেছে
১২/০৩/২০২৩হালকা রোদ, আর্দ্রতা বেশিমেঘাচ্ছন্ন আকাশ, হালকা বাতাসবৃষ্টি, সেই সাথে বাতাসগুড়ি গুড়ি বৃষ্টি, শীতল বাতাসআকাশে মেঘ নেই, বাতাসের গতি কমেছে
১৩/০৩/২০২৩রৌদ্রোজ্জ্বল, মৃদু শীতল বাতাসকিছুটা মেঘলা বেশ বাতাস বইছেরৌদ্রোজ্জ্বল, বাতাসের গতি কিছুটা কমপরিষ্কার আকাশ, বেশ আর্দ্র, শীতল বাতাসপরিষ্কার আকাশ, আর্দ্রতা আরও বেড়েছে, বাতাসের গতি সামান্য কমেছে
১৪/০৩/২০২৩রৌদ্রোজ্জ্বল, বেশ আর্দ্র, মৃদু শীতল বাতাসরৌদ্রোজ্জ্বল মেঘলা কিছুটাঠান্ডা বাতাসরৌদ্রোজ্জ্বল, ভেজা ও স্যাঁতসেঁতে বাতাসপরিষ্কার আকাশ, বেশ আর্দ্র, শীতল বাতাসপরিষ্কার আকাশ, আর্দ্রতা আরও বেড়েছে
১৫/০৩/২০২৩রোদ উঠেছে বাতাস নেইরৌদ্রোজ্জ্বল,  বাতাস নেইরৌদ্রোজ্জ্বল, হালকা মেঘপরিচ্ছন্ন আকাশ, বাতাস নেইআকাশে মেঘ নেই, বাতাসে গতি কমেছে
১৬/০৩/২০২৩রৌদ্রোজ্জ্বল, বেশ আর্দ্র, মৃদু শীতল বাতাসরৌদ্রোজ্জ্বল, মেঘলা কিছুটা ঠান্ডা বাতাস বইছেরৌদ্রোজ্জ্বল, ভেজা ও স্যাঁতসেঁতে, বাতাসের গতি কিছুটা কমপরিরষ্কারআকাশ, বেশ আর্দ্র, শীতল বাতাসপরিষ্কার আকাশ আর্দ্রতা আরও বেড়েছে বাতাসের গতি সামান্য কমেছে

👉 গতির খেলা – সমাধান | বিজ্ঞান – অনুশীলন বই | সপ্তম অধ্যায় | ষষ্ঠ শ্রেণী 

রেডিও ও টেলিভিশনের খবর এবং পত্রিকা থেকেও এই এক সপ্তাহ আবহাওয়ার বিভিন্ন তথ্য নোট করো নিচের ছকে-

তারিখ ও বারতথ্যের উৎস রেডিও / টেলিভিশন/ পত্রিকার তথ্যতাপমাত্রাবায়ুর আর্দ্রতাআকাশের অবস্থাঘূর্ণিঝড় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা।মন্তব্য
১০/০৩/২০২৩টেলিভিশনের তথ্য২৯.৫৭০ শতাংশরৌদ্রোজ্জ্বল, হালকা মেঘনেইসুন্দর দিন
১১/০৩/২০২৩টেলিভিশনের তথ্য২৮৯১ শতাংশমেঘাচ্ছন্নআছেমেঘলাআকাশ, স্যাঁতসেঁতে
১২/০৩/২০২৩টেলিভিশনের তথ্য৩০৮৭ শতাংশমেঘে ঢাকা সূর্যগুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, শীতল বাতাসঠান্ডা আবহাওয়া
১৩/০৩/২০২৩টেলিভিশনের তথ্য২৯৭১ শতাংশরৌদ্রোজ্জ্বল,হালকা মেঘনেইসুন্দর দিন
১৪/০৩/২০২৩টেলিভিশনের তথ্য৩০৭৯ শতাংশমেঘে ঢাকা সূর্যগুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, শীতল বাতাসঠান্ডা আবহাওয়া
১৫/০৩/২০২৩টেলিভিশনের তথ্য৩১৭৫ শতাংশরৌদ্রোজ্জ্বল,হালকা মেঘনেইসুন্দর দিন
১৬/০৩/২০২৩টেলিভিশনের তথ্য৩২৯১ শতাংশঘন মেঘে ঢাকা আকাশবজ্রপাতসহ বৃষ্টিশীতল আবহাওয়া 

দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেশন

(তেমন কিছু নেই)

👉 হরেক রকম খেলনার মেলা – সমাধান | বিজ্ঞান – অনুশীলন বই | ৬ষ্ঠ অধ্যায় | সপ্তম শ্রেণী 

চতুর্থ ও পঞ্চম সেশন 

তোমার দলের তৈরি আবহাওয়ার পূর্বাভাসের সারসংক্ষেপ টুকে রাখো নিচের ছকে

তারিখ ও বারতাপমাত্রাবায়ুর আর্দ্রতাআকাশের অবস্থাঘূর্ণিঝড়/বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনামন্তব্য
১/০৪/২০২৩২৯.৫৭০ শতাংশরৌদ্রোজ্জ্বল, হালকা মেঘনেইসুন্দর দিন
২/০৪/২০২৩২৮৯১ শতাংশমেঘাচ্ছন্নআছেমেঘলাআকাশ, স্যাঁতসেঁতে
৩/০৪/২০২৩৩০৮৭ শতাংশমেঘে ঢাকা সূর্যগুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, শীতল বাতাসঠান্ডা আবহাওয়া
৪/০৪/২০২৩২৯৭১ শতাংশরৌদ্রোজ্জ্বল,হালকা মেঘনেইসুন্দর দিন
৫/০৪/২০২৩৩০৭৯ শতাংশমেঘে ঢাকা সূর্যগুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, শীতল বাতাসঠান্ডা আবহাওয়া
৬/০৪/২০২৩৩১৭৫ শতাংশরৌদ্রোজ্জ্বল,হালকা মেঘনেইসুন্দর দিন
৭/০৪/২০২৩৩২৯১ শতাংশঘন মেঘে ঢাকা আকাশবজ্রপাতসহ বৃষ্টিশীতল আবহাওয়া 

ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম সেশন

তোমরা চিন্তা করে যা পেলে তা পরের পৃষ্ঠার ছকে টুকে নাও-

এই তিনটি দেশের আবহাওয়া সময়ের সাথে পরিবর্তন ঘটছে কি নাহ্যা, সময়ের সাথে সাথে এই তিনটি দেশের আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটছে।
পরিবর্তনের মধ্যে কোনো মিল খুঁজে পাচ্ছ কিনাহ্যা, সময়ের সাথে সাথে এই তিনটি দেশের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে।

পরীক্ষণের জন্য নিচের কাজগুলো ধারাবাহিকভাবে সম্পন্ন করো, তিনটি জারের ভিতরের বায়ুর তাপমাত্রা নিচে নোট রাখো।

তাপমাত্রা
প্রথম জার৩১.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস
দ্বিতীয় জার৩২.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস
তৃতীয় জার৩২.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস

তিনটি জারকেই আধাঘণ্টা রোদে রেখে দাও। আধাঘণ্টা পরে তিনটি জারেরই ভেতরে থাকা থার্মোমিটারের তাপমাত্রার মান রেকর্ড করো নিচের ছকে-

আধাঘন্টা পর তাপমাত্রা
প্রথম জার৩১.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস
দ্বিতীয় জার৩৫.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস
তৃতীয় জার৩৭.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস

👉 চলো নৌকা বানাই – সমাধান | বিজ্ঞান – অনুশীলন বই | ৫ম অধ্যায় | ষষ্ঠ শ্রেণী 

পরিবর্তনের কারণ 

আধাঘন্টা পর তাপমাত্রাপরিবর্তন হয়ে থাকলে তার কারণ কী?
প্রথম জার৩১.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াসপ্রথম জারের মুখ খোলা থাকায় তাপমাত্রার কোনো পরিবর্তন ঘটেনি।
দ্বিতীয় জার৩৫.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াসসূর্যলোকে যে তরঙ্গদৈর্ঘ্য নিয়ে জারের মধ্যে প্রবেশ করে তা প্রতিফলিত হয়ে ফিরে যাওয়ার সময় তরঙ্গদৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পায়, ফলে জারের দেওয়াল অতিক্রম করার সময় বাধার সম্মুখীন হয় এবং পুনরায় ফিরে এসে জারের ভিতরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এ কারণে প্রথম জার অপেক্ষা দ্বিতীয় জারের তাপমাত্রা বেশি হয়।
তৃতীয় জার৩৭.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াসতৃতীয় জারের মুখও বন্ধ থাকায় দ্বিতীয় জারের মতো গ্রিনহাউস প্রক্রিয়ায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর পাশাপাশি ভেজা টিস্যু থেকে নির্গত জলীয় বাষ্প তাপ ধারণ করে গ্রিনহাউস গ্যাসের ন্যায় কাজ করায় এক্ষেত্রে তাপমাত্রা | আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

তোমার আশপাশের মানুষের কী কী কর্মকাণ্ডের জন্য গ্রিনহাউজ গ্যাস বেড়ে যায়?

আমরা এমন কী কী করছি যাতে বাতাসে গ্রিনহাউজ গ্যাস বেড়ে যায়?এই কাজের সাথে গ্রিনহাউজ গ্যাস বাড়ার সম্পর্ক কী?
১। বন ধ্বংস ও গাছ কাঁটাবন ধ্বংস ও গাছ কাঁটার ফলে বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাই বৃদ্ধি পাচ্ছে।
২। অতিরিক্ত তেল, গ্যাস ও কয়লার পেড়ানোঅতিরিক্ত তেল, গ্যাস ও কয়লার পেড়ানোর ফলে | কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং নাইট্রাস অক্সাইড প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হয়।
৩। কৃষিজমিতে নাইট্রোজেনযুক্ত সার ব্যবহারনাইট্রোজেনযুক্ত সার নাইট্রাস অক্সাইডে পরিণত হয়ে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
৪। রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার, ফোম ব্যবহার এই যন্ত্রপাতিগুলো থেকে ফ্লোরিনেটেড গ্যাস বের হয়। এই গ্যাসের গ্রিনহাউস প্রতিক্রিয়া কার্বন ডাইঅক্সাইড এর তুলনায় প্রায় ২৩,০০০ গুণ বেশি।
৫। বিভিন্ন উদ্ভিদ, প্রাণী তথা জৈব বস্তুর পচনের ফলে মিথেন বায়ুমণ্ডলে নির্গত হয় ।উদ্ভিদ ও প্রাণী পচনের ফলে মিথেন গ্যাস বায়ুমণ্ডলে নির্গত হয়।

পানির ফোঁটা দেয়ার কয়েক ঘন্টা পরের অবস্থা

পাতার রং একই রকম আছে

অ্যাসিড/ভিনেগার/লেবুর রসের ফোঁটা দেয়ার কয়েক ঘন্টা পরের অবস্থা

পাতাটি বিবর্ণ আকার ধারণ করেছে

নবম সেশন 

আমাদের যে পাঁচটি কাজের জন্য বাতাসে গ্রিনহাউস গ্যাস বেড়ে যায়কীভাবে এর সমাধান করা সম্ভব
১। বন ধ্বংস ও গাছ কাঁটাবন ও গাছের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে যাতে বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাইডের ভারসাম্য বজায় থাকে।
২। অতিরিক্ত তেল, গ্যাস ও কয়লার পেড়ানোএইগুলোর বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং অপচয় রোধ করা।
৩। কৃষিজমিতে নাইট্রোজেনযুক্ত সার ব্যবহারকৃষিজমিতে সার ব্যবহারে বিজ্ঞানসম্মত উন্নতপ্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।
৪। রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার, ফোম ব্যবহার এই যন্ত্রপাতিগুলোর ব্যবহার কমাতে হবে।
৫। বিভিন্ন উদ্ভিদ, প্রাণী তথা জৈব বস্তুর পচনের ফলে মিথেন বায়ুমণ্ডলে নির্গত হয় ।আমাদের অধিক সচেতন থাকতে হবে।

পরিকল্পনামাফিক সব হয়ে গিয়েছে কি? নিচে নোট করে রাখো তোমার অনুভূতি।

প্রশ্নঃ তোমাদের দলের পরিকল্পনা কী ছিল? পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে তোমার অভিজ্ঞতা কেমন হলো?

উত্তর:

১। দলের পরিকল্পনা ছিল জলবায়ুর ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পিছনের কারণ বের করা এবং পারলে তা

সমাধানের উপায় খোঁজা। 

২। বাতাসে বিভিন্ন গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়া বেড়ে যাচ্ছে। বায়ুমন্ডলের

তাপমাত্রা ভয়ঙ্কর ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

প্রশ্নঃ কোনো চ্যালেঞ্জে কি পড়েছো? চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তোমার দল কী উদ্যোগ নিয়েছে?

উত্তর: এই রকম গুরুত্বপূর্ণ কোনো সমস্যা সমাধানে কিছু বাধা তৈরি হতে পারে। এজন্য প্রথমে কিছু পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। যেমন:

১। সবাইকে শেখানোর মাধ্যমে সচেতন করা।

২। ছোট ছোট পরীক্ষণের মাধ্যমে গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়ার ভয়াবহতা বোঝানো।

৩ । অল্প করে কাজ ভাগ করে নিয়ে তা নিজেদের মধ্যে শেষ করা।

প্রশ্ন: জলবায়ুর ভারসাম্য নষ্ট হয় এমন আর কোনো বিষয় কি তোমার চোখে পড়েছে? এর সমাধানে কী করা যায় বলে তুমি মনে করো?

উত্তর: মানুষের বিভিন্ন কর্মকান্ডের ফলে জলবায়ুর উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। বড় বড় কল-কারখানা নদীর তীরবর্তী স্থাপিত হওয়ায় নদী ও তার আশপাশের পরিবেশ নষ্ট করছে যা জলবায়ুর উপর প্রভাব ফেলে। এর সমাধানে সচেতন হতে হবে। আর যেসব কাজ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর তার বিকল্প উপায় খুঁজে বের করতে হবে। সব কাজ কতটা পরিবেশবানন্ধব কাজটি করার আগে সেটি খতিয়ে দেখতে হবে।