আগামীর স্বপ্ন – সমাধান | জীবন ও জীবিকা – ৩য় অধ্যায় | সপ্তম শ্রেণী 

আগামীর স্বপ্ন - সমাধান | জীবন ও জীবিকা - ৩য় অধ্যায় | সপ্তম শ্রেণী 

এই পোস্টে আমরা জানব সপ্তম  শ্রেনীর, বিষয়  জীবন ও জীবিকা এর ৩য় অধ্যায়, আগামীর স্বপ্ন সম্পর্কে।

চিত্র ৩.৩ : বিগ ডাটা

চিত্র ৩.৪ : কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা 

চিত্র ৩.৫ : ডিজিটাল মার্কেটিং বা সাইবার সিকিউরিটি 

চিত্র ৩.৬ : আইওটি প্রযুক্তি 

চিত্র ৩.৭ : অগমেন্টেড রিয়্যালিটি

ভবিষ্যতের প্রযুক্তির সন্ধান

দলগত কাজ

প্রযুক্তিব্যবহারের ক্ষেত্র
১। বিগ ডাটা১। সরকারি কাজে
২। পণ্য উৎপাদনে 
৩। ব্যাকিং খাতে
৪। শিল্প খাতে
৫। স্বাস্থ্য খাতে
২। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স১। মানুষ্যবিহী গাড়ি এবং বিমান চালনার ক্ষেত্রে।
২। বিভিন্ন ডিভাইসের সূক্ষ্ম ত্রুটি শনাক্তকরণে। 
৩। ক্ষতিকর বিস্ফোরক শনাক্ত ও নিষ্ক্রিয় করার কাজে
৪। চিকিৎসার ক্ষেত্রে।
৫। অনেক বড় কঠিন ও জটিল কাজে।
৬। স্বক্রিয়ভাবে তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে।
৭। প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ খুঁজে বের করার কাজে।
৩। ডিজিটাল মার্কেটিং১। সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
২। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
৩।কন্টেন্ট মার্কেটিং
৪। ইমেইল মার্কেটিং 
৫। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
৪। আইওটি প্রযুক্তি১। ম্যানুফ্যাকচারিং
২। হেলথ ক্যায়ার
৩। শিক্ষা ক্ষেত্রে
৪। ডিজিটাল শহর তৈরি করার ক্ষেত্রে
৫। সিকিউরিটি 
৬। মেডিক্যাল
৭। ট্রান্সপরটেশন
৮। হসপিটাল
৯। রুম অটমেশন করার ক্ষেত্রে
৫। অগমেন্টেড রিয়েলিটি১। চিকিৎসা
২। শিক্ষা
৩। যোগাযোগ
৪। নিরাপত্তা
৫। কনফারেন্স 
৬। ডিজাইনিং
৭। বিনোদন
৬। সাইবার সিকিউরিটি১। নেটওয়ার্ক সুরক্ষা
২। অ্যাপ্লিকেশন সুরক্ষা
৩। তথ্য নিরাপত্তা
৪। ডাটাবেস এবং এর অবকাঠামো সুরক্ষা 
৫। ক্লাউড নিরাপত্তা
৬। মুঠো ফোন নিরাপত্তা

একক কাজ

আমার পেশার নাম: সাইবার সিকিউরিটি
আমার পছন্দ করা প্রযুক্তি ক্ষেত্র: তথ্যের নিরাপত্তা
এই কাল্পনিক পেশায় আমার পালন করা বিভিন্ন দায়িত্ব
১। সরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব সাইটে তথ্যের নিরাপত্তা প্রদান। 
২। ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানে তথ্যের নিরাপত্তা প্রদানের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতি থেকে বাঁচানো।
৩। National Security এবং দেশের Defense system সুরক্ষিত রাখছি।
৪। বর্তমানে বেশিরভাগ সরকারি এবং বেসরকারি দপ্তরে যেকোনো কাজ ইন্টারনেটের মাধ্যমেই করা হয়। এক্ষেত্রে দপ্তরের সিস্টেম গুলোতে থাক জুরুরি information এবং data গুলোকে সুরক্ষিত রাখার দায়িত্ব পালন করছি।

মূল্যায়ন 

যে প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করতে চাইউক্ত প্রযুক্তি সম্পর্কে যা জানিউক্ত প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করতে চাইলে কী কী যোগ্যতার অনুশীলন এখন থেকেই করা প্রয়োজন
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আফিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হলো এমন একটি প্রযুক্তি, যা তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে য্যা বা অ্যাপ্লিকেশনকে মানুষের বুদ্ধি ও চিন্তাশক্তির আদলে কাজের উপযোগী করে তোলে। 
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কীভাবে কাজ করে? কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি সাধারণত অ্যালগরিদম ও মেশিন লার্নিং-সুবিধা কাজে লাগিয়ে বিশাল তথ্যভান্ডার বিশ্লেষণ করে ফলাফল ও অনুমান জানিয়ে থাকে। মানুষ বেশি কাজ করলে ক্লান্ত হয়ে যায়, বিরতির প্রয়োজন হয়। কিন্তু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির বিরতির প্রয়োজন নেই। একসঙ্গে হাজার হাজার কাজ দ্রুত করার পাশাপাশি খুব অল্প সময়ে নতুন অনেক বিষয় শিখতে পারে। মূলত আগের তথ্য বিশ্লেষণ করেই বিভিন্ন সেবা দিয়ে থাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি। 
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের ক্ষেত্রসমূহ:১। মানুষ্যবিহী গাড়ি এবং বিমান চালনার ক্ষেত্রে।২। বিভিন্ন ডিভাইসের সূক্ষ্ম ত্রুটি শনাক্তকরণে। 
৩। ক্ষতিকর বিস্ফোরক শনাক্ত ও নিষ্ক্রিয় করার কাজে।
৪। চিকিৎসার ক্ষেত্রে
৫। অনেক বড়, কঠিন ও জটিল কাজে।৬। স্বয়ক্রিয়ভাবে তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে। ৭। প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ খুঁজে বের করার কাজে।
১। কম্পিউটার বিজ্ঞান, গণিত, প্রকৌশল ব সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সাধারণত স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
২। AI সম্পর্কে জ্ঞান রাখা।
৩। প্রোগ্রামিং এ ভালো দক্ষতা অর্জন
৪। অ্যালগরিদমে এক্সপার্ট হওয়া
৫। সমস্যা সমাধানের দক্ষতা।
৬।যোগাযোগের দক্ষতা

👉 পেশার রূপ বদল – সমাধান | জীবন ও জীবিকা – ২য় অধ্যায় | সপ্তম শ্রেণী

২। এই অধ্যায়ে আমরা যা যা করেছি……(√ টিক চিহ্ন দাও)

কাজসমূহকরতে পারিনি (১)আংশিক করেছি (৩)ভালোভাবে করেছি (৫)
নতুন প্রযুক্তি ও পেশার নাম অনুসন্ধান করা
২০৪১ সালের একদিন গল্পটি পড়া
মানবকল্যানে আগামীর প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে কল্পনা করা
দেশের কল্যাণে আগামীদিনের পেশায় অবদান রাখার গল্প তৈরি
আধুনিক প্রযুক্তির কারণে আমাদের সমাজে কী রকম পরিবর্তন আসবে তা নিয়ে নাটক তৈরি
নাটকে অংশগ্রহণ

মোট স্কোর: ৩০         আমার প্রাপ্ত স্কোর: ২৬

আমার অবিভাবকের মন্তব্য: মোটামুটি ভালো করেছে।

শিক্ষকের মন্তব্য: মোটামুটি ভালো হয়েছে। আরো ভালো করতে হবে।

প্রশ্ন: এই অধ্যায়ের যেসব বিষয় আমাকে আরও ভালোভাবে জানাতে হবে তা লিখি-

উত্তর: বিগ ডাটা, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ডিজিটাল মার্কেটিং, আইওটি প্রযুক্তি, আইওটি প্রযুক্তি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, সাইবার সিকিউরিটি।

প্রশ্নঃ যে কাজগুলোর নিয়মিত চর্চা আমাকে চালিয়ে যেতে হবে সেগুলো লিখি

উত্তর:

১। নতুন প্রযুক্তি ও পেশার নাম অনুসন্ধান করা।

২। নতুন প্রযুক্তিগুলোর বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখা।

৩। মানবকল্যাণে আগামীর প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে জানা।